মাদারীপুর সদর উপজেলার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান পাভেলুর রহমান শফিক খান পরকিয়ায় আসক্ত। তিনি এক কালীন ৫০/১০০ জন (১৪-৪৫ বসরের) নারীর সাথে পরকিয়ায় লিপ্ত থাকেন।
কিছু দিন পূর্বে শফিক খান নওশিন নামের এক মেয়েকে দিনের পর দিন ধর্ষন করে প্রেগন্যান্ট করে পরিশেষে ঐ দায় মাথায় নিয়ে তার আপন বড় ভাইয়ের ছোট ছেলে বর্তমান মাদারীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান রুবেল খান ঐ নওশিনকে বিয়ে করে শফিক খানের ঔরশজাত কন্যা সন্তানকে পিতার পরিচয় দেয়।
এই জঘন্য অপরাধ ধামাচাপা দিতে নরপিচাশ শফিক খান প্রায় ৩/৪ মাস গা ঢাকা দেয়। এমন হাজারো ঘটনা শফিক খানের ঝুলিতে আছে।
এছাড়াও মাদারীপুর জেলায় কিশোর গ্যাং তৈরির মূল কারিগর এবং কোন মেয়েকে তার পছন্দ হইলে সেই মেয়ে নিজ ইচ্ছায় রাজী না হন তার পরিবারের লোকজনদেরকে বিভিন্ন মামলার আসামি করেন এবং ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে তাদেরকে পুলিশের মাধ্যমে কোর্টে চালান করেন। অতঃপর তার পছন্দের মেয়েকে আয়ত্তে নিয়ে পরিবারের লোকজনকে ছেড়ে দেন। মাদারীপুর জেলায় গোপন সূত্রে জানা যায় পাভেলুর রহমান শফিক খান মাদকের সম্রাট ছিলেন।
পাভেলুর রহমান শফিক খানের জীবন যাপন খুলনার কু*খ্যা*ত শীর্ষ স* ন্ত্রাসী ও চরম নারী লিপ্সু এরশাদ শিকদার কেও হার মানিয়েছে।
যাই হোক আসল ঘটনায় আসি শফিক খানের চাচা দুধখালী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোখলেছুর রহমান খানের আপন ছোট ভাই আতাউর রহমান খান বিয়ে করেন রংপুরে একজন শিক্ষিকাকে। আতাউর রহমান খান গত ২০১৪ সালে মৃত্যু বরন করেন।
অতপর সেই ২০১০ সাল থেকে শফিক খান মৃত্যু চাচা আতাউর রহমান খানের স্ত্রী অর্থাৎ চাচীর সাথে অদ্যবধি ১৪/১৫ বছর পরকিয়া করিয়া আসিতেছে।
ইতি মধ্যে শফিক খান তার ঐ চাচীকে গর্ভবতী করিলে চাচী বিয়ের জন্য চাপ প্রয়োগ করেন। শফিক খান চাচীকে বিয়ে করতে অস্বীকার করলে ঐ চাচী সময় বুঝে রংপুরে হোটেলে মিট করার জন্য খবর দিলে গুড়ের লোভে পিপড়া যেমন যায় তেমন চাচীর প্রেমে আসক্ত হয়ে গত ১৮/০৩/২০২৫ তারিখ রাত ৩: ২৭ মিনিটে যখন হোটেলে চাচীকে বিবস্ত্র করে খাটে সুয়ে রাখে ঐ অবস্থায় চাচীর আত্মীয় স্বজনরা রংপুর সদর থানার পুলিশকে খবর দেয়।
তাত্ক্ষণিক রংপুর সদর থানার কর্তব্যরত পুলিশ হোটেলে চাচীর সাথে উ*ল*ঙ্গ থাকা কালীন সময়ে রংপুর সদর থানার পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেন এবং শফিক খানকে স্থানীয় জনসাধারণ ল্যা*ং*টা অবস্থায় উত্তম মাধ্যম দেয়।
পরিশেষে রংপুর সদর থানার হাজতে নিয়ে যায়। সেখানেও দূর্নীতি করতে যান শফিক খান, ৫৪ ধারায় চালান নিতে চান শফিক খান। পরিশেষে উপর মহলের চাপে পূর্বের হত্যা মামলায় চালান হন শফিক খান।
সূত্রঃ রংপুর সদর থানা।