০৪ জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ রোজ সোমবার সকালে ইলিশ ক্রয় করার সময় মাছটার ওজন ছিলো ২ কেজি প্লাস। চাঁদপুরের ট্যুর হতে বাসায় ফেরার পথে ওখানকার লঞ্চঘাটের বাজার থেকে মাছটা কিনে এনেছিলো।
মাছটা কেনার সময় গোলগাল লেগেছিল বাট বাসায় নিয়ে কাটার পর দেখলো মাছটা সাগরের লম্বা টাইপের ইলিশ মাছ আর এর পেটে প্রায় ৪/৫ ফুট লম্বা অব্যবহৃত নেটজাল ঢোকানো, জাল ছাড়া পেটে কোন নাড়ীভূড়ী বা ডিম ছিলো না।
কাজটা এতোটাই দক্ষতার সাথে করা হয়েছে যে, একজন নিয়মিত মাছ ক্রেতা হয়েও তিনি তা বুঝতে পারেনি!!
এতে মাছ বিক্রেতার ২টা লাভ হলো- ১/ ওজন বাড়লো। ২/ মাছটা গোলগাল ও টাইট দেখাচ্ছিলো।
উক্ত ইলিশ মাছটি রান্নার পর বাসার কোনো সদস্যই ইলিশ মাছটি খেতে পারলো না অথবা খাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করলনা ।
মাছ ক্রেতা একবার খাওয়ার জন্য চেষ্টা করেছিলো কিন্তু মাছটি খেতে পারেনি কারণ কি তাও জানে না তবে এতোটুকু মনে হলো ইলিশ মাছটা খাওয়া তার ঠিক হবে না।
রাস্তাটা দূরত্বের কারণে মাছ বিক্রেতাকে গিয়ে ধরাটাও তাহার পক্ষে অসম্ভব।
কথাগুলো ঠকে যাওয়া একজন দক্ষ মাছ ক্রেতার।
একজন মাছ ব্যবসায়ী কতটা খারাপ হলে এভাবে বাটপারি করতে পারে ।
সবাই শেয়ার করে অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিন।
এতে করে অনেক মানুষ মাছ
কেনার সময় বড় ধরনের
প্রতারণার হাত থেকে বাঁচবে