বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেয়া প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।
রাষ্ট্রপতির বিষয়ে সংবিধান সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ
> রাষ্ট্রপতির মেয়াদ হবে চার বছর।
> রাষ্ট্রপতি সর্বোচ্চ দুবারের বেশি অধিষ্ঠিত থাকবেন না।
> রাষ্ট্রপতি নির্বাচকমণ্ডলীর (ইলেকটোরাল কলেজ) সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে নির্বাচিত হবেন। যেসব ভোটারের সমন্বয়ে নির্বাচকমণ্ডলী (ইলেকটোরাল কলেজ) গঠিত হবে, তা হলো: আইনসভার উভয় কক্ষের সদস্যপ্রতি একটি করে ভোট, প্রতিটি ‘জেলা সমন্বয় কাউন্সিল’ সামষ্টিকভাবে একটি করে ভোট (উদাহরণ: ৬৪টি ‘জেলা সমন্বয় কাউন্সিল’ থাকলে ৬৪টি ভোট), প্রতিটি ‘সিটি করপোরেশন সমন্বয় কাউন্সিল’ সামষ্টিকভাবে একটি করে ভোট।
> রাষ্ট্রদ্রোহ, গুরুতর অসদাচরণ বা সংবিধান লঙ্ঘনের জন্য রাষ্ট্রপতিকে অভিশংসন করা যাবে। নিম্নকক্ষ থেকে অভিশংসন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
এছাড়া, সংবিধানের মূলনীতি পরিবর্তনের প্রস্তাব করেছে সংবিধান সংস্কার কমিটি। যেখানে থাকবে সাম্য, মানবিক মর্যাদা,সামাজিক সুবিচার, বহুত্ববাদ ও গণতন্ত্র। সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে গণভোটের বিধান রাখারও সুপারিশ করা হয়েছে।